1. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  2. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  3. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
রাজশাহী থেকে ঢাকায় যাবেন বিএনপির ৩৫ হাজার নেতাকর্মী নওগাঁর ধামইরহাটে পুকুর খননের সময় প্রাচীন কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার নড়াইলে বিখ্যাত ফ্যাশন ব্রান্ড ইজি ফ্যাশনের শো-রুম উদ্বোধন নড়াইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমের মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ তানোর প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক মামুনের ইন্তেকাল: শোকাহত সাংবাদিকরা পাবনা-১ আসনে নিজামীর ছেলের পক্ষে মনোনয়নপত্র উত্তোলন নড়াইল সদর হাসপাতালে চলছে দালাল পেয়ারীর রাজত্ব ,কতৃপক্ষ নীরব ভূমিকায় চট্টগ্রামে ভূমিধসের আগাম প্রস্তুতি পরিকল্পনা বৈধতা যাচাই কর্মশালা অনুষ্ঠিত সুনাম অর্জনে প্রথম সাফল্যে গাঁথা লালমনিরহাটের শিবরাম স্কুল রায়পুরে শহিদ বুদ্ধিজীবি দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা
শিরোনাম:
রাজশাহী থেকে ঢাকায় যাবেন বিএনপির ৩৫ হাজার নেতাকর্মী নওগাঁর ধামইরহাটে পুকুর খননের সময় প্রাচীন কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার নড়াইলে বিখ্যাত ফ্যাশন ব্রান্ড ইজি ফ্যাশনের শো-রুম উদ্বোধন নড়াইল-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমের মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ তানোর প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক মামুনের ইন্তেকাল: শোকাহত সাংবাদিকরা পাবনা-১ আসনে নিজামীর ছেলের পক্ষে মনোনয়নপত্র উত্তোলন নড়াইল সদর হাসপাতালে চলছে দালাল পেয়ারীর রাজত্ব ,কতৃপক্ষ নীরব ভূমিকায় চট্টগ্রামে ভূমিধসের আগাম প্রস্তুতি পরিকল্পনা বৈধতা যাচাই কর্মশালা অনুষ্ঠিত সুনাম অর্জনে প্রথম সাফল্যে গাঁথা লালমনিরহাটের শিবরাম স্কুল রায়পুরে শহিদ বুদ্ধিজীবি দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা

শিশুদের হাতে মোবাইল ফোন,আগামী প্রজন্মের সর্বনাশের কারণ- শিশুবন্ধু মুহাম্মদ আলী

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২২
  • ৯৮ বার পড়া হয়েছে

 

নিউজ ডেস্ক:-

একটি শিশু যখন জন্মগ্রহণ করে তখন সেই শিশুটি মায়ের ঠৌটের সাথে মিলিয়ে কথা শিখতে চেষ্টা করে। সাধারণত শিশুরা ১২-১৫ মাসের মধ্যে মামা দাদা বলতে শিখে। ১৮ মাসের মধ্যে হ‍্যা না বুঝতে শিখে এবং ৩ বছর বয়সের মধ্যে ছোট ছোট বাক‍্য দিয়ে কথা বলতে শিখে। কিন্তু এই স্বাভাবিক সময়ের মধ্যে কথা বলতে শিখছে না অনেক শিশু। যার অন‍্যতম কারণ হলো শিশুর হাতে মোবাইল ফোন বা স্কীনযুক্ত ইলেকট্রিক ডিভাইস তুলে দেওয়া। গবেষণায় বলছে দিনে ৩০ মিনিট মোবাইল ফোন ব‍্যবহার করে এমন শিশুদের মধ্যে ৪৯ ভাগরই শিশু দেরিতে কথা বলতে শিখে। ৬ থেকে ২ বছরের শিশুদের উপর জরিপ করে এর সত‍্যতা পেয়েছেন গবেষকরা। গবেষণায় দেখা গেছে যেসব শিশু দিনে গড়ে ২৮ মিনিটের বেশি সময় ফোন ব‍্যবহার করে তারা এই সমস্যায় পড়ে। মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক সম্প্রতি এই গবেষণাটি পরিচালনা করে। অন‍্য এক গবেষণায় একই ফলাফল পেয়েছেন কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু বিশেষজ্ঞ ও বিজ্ঞানী ক‍্যাটরিন ব‍্যাগক‍্যান।
বর্তমানে দেখা যায় শিশু যখন একটু কান্না করে সাথে সাথেই শিশুর কান্না থামানোর জন্য শিশুর হাতে মোবাইল ফোন ধরিয়ে দেয়। এরপর দেখা যায় ঐ শিশুর হাত থেকে মোবাইল নিতে গেলে শিশুটি আবার উত্তেজনা সৃষ্টি করে। এবং কোন কারণ ছাড়াই শিশুটি মোবাইল পেতে উত্তেজিত আচরণ করতে থাকে। কথা বা অন‍্যভাবে নিজের বক্তব্যে অন্যকে বুঝানো অন‍্যের বক্তব্য বুঝা এবং সামাজিক ভাষা বা অন‍্য মাধ্যম এই তিনভাগে আমরা যোগাযোগ করে থাকি। ইশারা ইঙ্গিত বা চোখে চোখে যোগাযোগ মাধ্যমটিও অন‍্যতম। শিশুরা সাধারণত তার পিতা মাতাদেরই অনুকরণ করে থাকে। কথা বলা শিখার আগেই বাবা মায়ের ঠোটের সাথে মিলিয়ে কথা বলা শিখার চেষ্টা করে। পিতা মাতার চেহারা প্রকাশ ভঙ্গিও শিশুরা অনুকরণ করে। গবেষণায় বলছে যে শিশুরা মোবাইল ফোন ব‍্যবহার করে তারা বড় হয় পর্যাপ্ত সামাজিক যোগাযোগ ছাড়াই।যা তাদের আচরণের উপর প্রভাব ফেলে। বর্তমানে অধিকাংশ অভিবাবকদের অসচেতনতার কারণেই শিশুদের এই সমস্যা হচ্ছে। শিশুদের অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব‍্যবহারের কারণে তাদের মস্তিষ্কে আঘাত আসে, খিটখিটে মেজাজ ও অতিরিক্ত উত্তেজিত হওয়া সহ বিভিন্ন সমস্যা তারা ভোগে। জন্মের পর থেকে শিশুদের যেভাবে শিখানো হবে সেই ভাবেই তারা গড়ে উঠবে। বর্তমানে আমরা ইন্টারনেটে যুগে রয়েছি। যার ফল ভালোর দিক যেমন আছে খুব খারাপ দিকও তেমন আছে। দেখা যায় অভিবাবকরা তাদের ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের হাতে মোবাইল ফোন, ট‍্যাব, কম্পিউটার ল‍্যাপ্টপ ধরিয়ে দিয়ে তারাও বিভিন্ন টিভি নাটক সিরিয়াল,দেখতে মগ্ন থাকে। ফলে ছেলে মেয়েরা মোবাইল পেয়ে বিভিন্ন গেমসে মনোনিনেবশ দেয় এমন কি অনেক খারাপ সাইটেও প্রবেশ করে পর্ণগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু এই অভিবাবকদের একটুরণ জন‍্যও ভাবনায় আসে না যে তারা তাদের ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যত তাদের নিজের হাতে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই মোবাইল ফোন সামাজিক রীতিনীতি আনন্দ উৎসব থেকেও মানুষ কে দূরে ঠেলে দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে পরিবারের ভুমিকা সবচাইতে বেশি বলে মনে করছি। তবে আগামী প্রজন্ম কে বাঁচাতে সরকারের পক্ষ থেকেও কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সুতরাং পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র সহ সকলে মিলে আগামী প্রজন্ম যাতে সঠিক এবং মেধাবী প্রজন্ম হিসেবে গড়ে উঠে সে লক্ষ্যে এক যোগে কাজ করতে হবে। তবেই আজকের শিশু আগামীর বাংলাদেশ হবে।

 

নিজস্ব সংবাদদাতা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD

Atomic Wallet

Jaxx Wallet

Jaxx Wallet Download

Atomic Wallet Download

Atomic Wallet App

atomicwalletapp.com