1. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  2. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  3. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চন্দ্রিমা থানার অভিযানে হত্যা মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেপ্তার নড়াইল পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডে শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ডিবি’র অভিযানে ১হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২ রাজশাহীতে হঠাৎ ডায়রিয়ার প্রকোপ, হাসপাতালে শয্যা সংকট “কলম ধর মাদক ছাড়ো”: শালেরহাটে প্রথম শিক্ষা সেমিনারে জ্ঞানের মশাল প্রজ্জ্বলন সিংড়ায় শিবিরের কুইজ প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় বিএনপির নেতাকর্মীদের একত্রিতকরনের লক্ষ্যে ঈদ পুনর্মিলনী নড়াইলে সেনাবাহিনীর অভিযানে ডাকাত চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার, ধারালো অস্ত্র উদ্ধার ওসি প্রদীপ’র ১০০ খুন’র নেপথ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, ১৬ বছরের সামান্য মাত্র : মেয়র শাহাদাত নড়াইলে যুবদলের কমিটিতে যুবলীগের নাম, প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল মানববন্ধন
শিরোনাম:
চন্দ্রিমা থানার অভিযানে হত্যা মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেপ্তার নড়াইল পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডে শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ডিবি’র অভিযানে ১হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২ রাজশাহীতে হঠাৎ ডায়রিয়ার প্রকোপ, হাসপাতালে শয্যা সংকট “কলম ধর মাদক ছাড়ো”: শালেরহাটে প্রথম শিক্ষা সেমিনারে জ্ঞানের মশাল প্রজ্জ্বলন সিংড়ায় শিবিরের কুইজ প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় বিএনপির নেতাকর্মীদের একত্রিতকরনের লক্ষ্যে ঈদ পুনর্মিলনী নড়াইলে সেনাবাহিনীর অভিযানে ডাকাত চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার, ধারালো অস্ত্র উদ্ধার ওসি প্রদীপ’র ১০০ খুন’র নেপথ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, ১৬ বছরের সামান্য মাত্র : মেয়র শাহাদাত নড়াইলে যুবদলের কমিটিতে যুবলীগের নাম, প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল মানববন্ধন

পালিত হলো ৭ ডিসেম্বর শেরপুর মুক্ত দিবস

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : শনিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ জুলহাস উদ্দিন হিরো, স্টাফ রিপোর্টার।

 

বাংলার সূর্যসন্তান মুক্তিযুদ্ধারা দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর শেরপুর থেকে পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে শেরপুর অঞ্চলকে শত্রু মুক্ত করেছিলো। তাই প্রতিবছর ৭ ডিসেম্বর শেরপুর মুক্ত দিবস হিসেবে পালিত হয়।

ওইদিন ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার ও মিত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা হেলিকপ্টারযোগে শেরপুর শহীদ দারোগ আলী পৌরপার্ক মাঠে অবতরণ করেন। ওই সময় শেরপুরের মুক্তিকামী ছাত্রজনতা জেনারেল অরোরাকে সংবর্ধনা দেন। তিনি সংবর্ধনা সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে শেরপুরকে হানাদারমুক্ত ঘোষণা দেন। ওইসময় মুক্ত শেরপুরে প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

জানা যায়, স্বাধীনতার ডাক দেওয়ার পর দেশের অন্যান্য স্থানের মতো শেরপুরবাসী পুরোপুরি যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণে উদ্বুদ্ধ হয়। স্বাধীনতাকামী ছাত্রজনতা যেকোন কিছুর বিনিময়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে মোকাবেলা করার দৃঢ় প্রত্যয়ে দৃপ্ত হয়। এদিকে ২৬ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে পাক হানাদার বাহিনী ব্যাপক মর্টারশেলিং করে শহরে শনিবিগ্রহ মন্দিরের পুরোহিতকে গুলি করে হত্যা করার মাধ্যমে প্রবেশ করে। পাক সেনারা স্থানীয় দালালদের সহায়তায় শহরের দোকানপাট লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, দখল ও নির্মমভাবে হত্যা-ধর্ষণসহ নানা অত্যাচার চালায়। ১১নং সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবু তাহেরের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা মিত্র বাহিনীর সহায়তায় লড়াই চালিয়ে আসছিল এবং ২৪ অক্টোবর কামালপুর অবরোধ শুরু হয়। এছাড়াও ওই আক্রমণের রণ-কৌশল ছিল ভিন্ন ধরনের।

১৩ নভেম্বর কর্নেল তাহের কামালপুরের উপর পূর্ণ আক্রমণের নির্দেশ দেন। কারণ কর্ণেল তাহেরের নেতৃত্বাধীন ১১নং সেক্টরের মূল পরিকল্পনা ছিল কামালপুর, শেরপুর, জামালপুর এবং টাঙ্গাইলের ওপর ক্রমানুযায়ী আক্রমণের মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়া, যাতে করে ঢাকায় চূড়ান্ত আঘাত হানা যায়। ১৪ নভেম্বর ভোরে আবার যুদ্ধ শুরু হলে শেরপুর-বকশীগঞ্জ সড়কের মাঝপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে দুই প্লাটুন সৈন্যসহ পাকবাহিনীর মেজর আইয়ুব আহত হন। এদিন বিজয়ের মাঝামাঝি সময়ে তুমুল সম্মুখযুদ্ধে পাকসেনাদের কামানের গোলার আঘাতে সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবু তাহের আহত হয়ে একটি পা হারান।

২৪ নভেম্বর শেরপুর সদর থানার কামারিয়া ইউনিয়নের সুর্যদী গ্রামে পাকসেনারা মুক্তিযোদ্ধাসহ ৪৭ জন নিরীহ গ্রামবাসীকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। মুক্তিযোদ্ধাদের অব্যাহত অবরোধের মুখে ৪ ডিসেম্বর কামালপুর ঘাঁটির পাক সেনারা আত্মসমর্পণ করে। এদিকে কামালপুর দুর্গ পতনের পর পাকবাহিনীর মনোবল ভেঙ্গে পড়ে। সীমান্তবর্তী ঝিনাইগাতীর শালচূড়া ক্যাম্প ও আহাম্মদনগর ঘাঁটির পাকসেনারা পিছু হটতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা ৬ ডিসেম্বর গভীর রাতে শেরপুর থেকে পিছু হটে জামালপুর পিটিআই ক্যাম্পে গিয়ে জমায়েত হয়। এভাবেই রাতের আধাঁরে শেরপুর পাকবাহিনীর কবল থেকে মুক্ত হয় এবং ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর শেরপুর মুক্ত হয়।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD