1. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  2. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  3. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নারীর সম্ভাবনা কাজে লাগাতে ‘শিশু পরিচর্যা নীতি’ আনতে চায় বিএনপি বহমান বাংলা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা বরেণ্য শিক্ষাবিদ মো. জিয়াউর রহমান’র ওফাতে গভীর শোক প্রকাশ সায়মা হোসাইনের মৃত্যুর তদন্তে রাবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন কক্সবাজারে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের ব্র্যাকের ‘PLEASE’ প্রকল্প পরিদর্শন ফটিকছড়িতে মা মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু:দরজা ভেঙে লাশ উদ্ধার নড়াইলে ধানের শীষে ভোট চেয়ে এনপিপির শোভাযাত্রা ও পথসভা পুঠিয়ায় চারদিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত ছাত্রী রাজশাহীতে কিশোরীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক নড়াইলে ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখমের অভিযোগ রংপুরের হরিজন পল্লীতে স্বাস্থ্য সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
শিরোনাম:
নারীর সম্ভাবনা কাজে লাগাতে ‘শিশু পরিচর্যা নীতি’ আনতে চায় বিএনপি বহমান বাংলা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা বরেণ্য শিক্ষাবিদ মো. জিয়াউর রহমান’র ওফাতে গভীর শোক প্রকাশ সায়মা হোসাইনের মৃত্যুর তদন্তে রাবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন কক্সবাজারে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের ব্র্যাকের ‘PLEASE’ প্রকল্প পরিদর্শন ফটিকছড়িতে মা মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু:দরজা ভেঙে লাশ উদ্ধার নড়াইলে ধানের শীষে ভোট চেয়ে এনপিপির শোভাযাত্রা ও পথসভা পুঠিয়ায় চারদিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত ছাত্রী রাজশাহীতে কিশোরীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক নড়াইলে ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখমের অভিযোগ রংপুরের হরিজন পল্লীতে স্বাস্থ্য সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

বেরোবিতে পরীক্ষা না দিয়েই পাস ছাত্রলীগ নেত্রী

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

 

বেরোবি প্রতিনিধি:

রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক গনিত বিভাগের শিক্ষার্থী সুরাইয়া ইয়াসমিন ঐশী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করেও পরীক্ষায় পাস করে দিয়েছেন একই বিভাগের কোর্স শিক্ষক প্রফেসর ড. রুহুল আমিন। কিন্তু বিষয়টি অস্বীকার করতেছেন ওই শিক্ষক।

জানা যায় যে, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ জুলাই আগষ্ট বিপ্লবে ছাত্রদের উপর অমানবিক অত্যাচার,হামলায় প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত ছিল। ১৬ জুলাই শহীদ আবু সাইদ হত্যায় পরোক্ষভাবে এই নিষিদ্ধ সংগঠনের মদদ ছিল।১৬ জুলাই এর পর থেকে থেকে সুরাইয়া ইয়াসমিন ঐশী ক্যাম্পাসে অনুপস্থিত ছিল।ঐশীর মাস্টার্স ১ম সেমিস্টারের সকল পরিক্ষা জুলাই বিপ্লবের আগেই হয়েছিল।শুধু প্রফেসর ড. রুহুল আমিন এর একটা কোর্সের মিড পরীক্ষা বাকি ছিল। কোর্সটির নাম কমিউনিটিব আলজেবরা।বিষয় কোড হলো ৫১০২।নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এই নেত্রী জুলাই আগষ্টের পর কখনোই ক্যাম্পাসে আসেনি আবার পরিক্ষাও দেয় নি।কিন্তু পরিক্ষা না দিয়েও তার কন্টিনিউস নাম্বার আসে ২১। তার ব্যাচের শিক্ষার্থীরা তাকে জুলাই আগষ্টের পর কখনোই বিভাগে দেখে নি।সেখানে পরিক্ষায় কিভাবে নাম্বার পায় সেটা এটা নিয়ে তাদের মধ্যে ক্ষোভের জন্ম দেয়।তাদের অভিযোগ জুলাই বিপ্লবের শিক্ষার্থীদের উপর হামলাকারী সংগঠনের নেত্রীর সঙ্গে কিভাবে আমরা ক্লাস করব?কিভাবে পরীক্ষা দিব?

এ বিষয়ে ঐশীর ব্যাচমেট ইমরান বলেন,আমি প্রথম থেকেই জুলাই বিপ্লবের শহীদ আবু সাঈদের পাশে থেকে আন্দোলন করা একজন আন্দোলনকারী। শহীদ আবু সাঈদের হত্যাকারী ছাত্রলীগের বিপক্ষে সর্বদাই ছিলাম, এমন সংগঠনের কেও ক্যাম্পাসে এসে পরীক্ষা দিতে পারে না, তারা পরীক্ষা দিতে আসার সাহস কিভাবে পায়!! আগে শহীদ আবু সাঈদ হত্যার বিচার হতে হবে, দোষী ছাত্রদের আজীবন বহিষ্কার এবং দোষী শিক্ষক-কর্মকর্তার চাকরিচ্যুত করতে হবে। ছাত্রলীগের অনেক পদধারী এখনো ক্যাম্পাসে বুক ফুলিয়ে ঘুরছে, ক্লাস করছে-পরীক্ষা দিচ্ছে, হলে থাকছে এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত, তা না হলে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খলা হলে এর দায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকেই নিতে হবে। আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রসংগঠনের কাউকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখতে চাই না, সেখানে তাদের ক্লাস-পরীক্ষায় বসতে দেওয়া ত অনেক দূরের কথা।

এ নিয়ে সুরাইয়া ইয়াসমিন ঐশীর সঙ্গে ফোনে একাধিকবার মেসেজ ও কল করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হইনি।কারন তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

পরিক্ষায় অংশগ্রহন না করেও পাস করে দেওয়ার ব্যাপারে প্রফেসর ড.রুহুল আমীন কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন,না আমি পরিক্ষা জুলাই আগষ্টের আগেই নিয়েছি।কারন মাস্টার্স ১ম সেমিস্টারের সকল বিষয় আগেই শেষ করে ফেলছি আমরা। আর এই মিড পরিক্ষাটি মে মাসে নিয়েছি।দেখতে চাইলে পরিক্ষা কন্ট্রোলার গিয়ে খোঁজ খবর নিতে পারেন।

কিন্তু ওনার এসব কথার সত্যতা খুঁজতে গিয়ে উনি যে জুলাই আগষ্টের আগে পরিক্ষা নেয়নি বরং ১০ডিসেম্বর পরিক্ষা নিয়েছে এবং ওই নিষিদ্ধ সংগঠনের নেত্রী যে পরিক্ষা দেয়নি তার প্রমান প্রতিবেদকের হাতে আছে।

এ বিষয়ে গনিত বিভাগের পরিক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক মো:হান্নান মিয়া বলেন, সংশ্লিষ্ট কোর্স টিচার রা এসব দেখাশোনা করে।তারা আমাদের রেজাল্ট দেয়।আমরা সেটা পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরে পাঠাই দেই।এতে আমার কোনো হাত নেই।

এ বিষয়ে গনিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড.কমলেশ চন্দ্র রায় বলেন,আমি জুলাই অভ্যুত্থান পরে ওই শিক্ষার্থীকে বিভাগে কখনো দেখি, বিভাগীয় প্রধান হিসেবে আমার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেনি।আমি বিষয় টি শুনেছি।এবং শোনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কে জানাইছি।কারন এ দায় বিভাগ নিবে না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD