1. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  2. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  3. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ১২:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
নাটোরে পাওয়ার টিলারে করে ফেনসিডিল পাচার, দুই ভাই গ্রেপ্তার তানোরে রাতের আধাঁরে ঘাস মারা বিষ দিয়ে ৪ বিঘা জমি বোরো ধান পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ রাজশাহীতে পদ্মা নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মর্মান্তিক মৃ’ত্যু মা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাহির লাবিব নড়াইল সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্রাইভেট হাসপাতাল অনার্স এসোসিয়েশনের পাল্টাপাল্টি সিদ্ধান্তে সীমাহীন ভোগান্তির স্বীকার সাধারণ রুগীরা,দেখার কেউ নেই রাজশাহীর দুর্গাপুরে মকবুল হত্যা মামলার প্রধান আসামি আলামিনসহ চারজন কক্সবাজারে গ্রেপ্তার তানোরে ফসলী জমি হ্রাস খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা রহমতে আলম হজ্ব কাফেলার হজ্ব প্রশিক্ষণ-২৫ অনুষ্ঠিত তানোরে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদযাপন সাঁথিয়ায় গৃহবধুকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
শিরোনাম:
নাটোরে পাওয়ার টিলারে করে ফেনসিডিল পাচার, দুই ভাই গ্রেপ্তার তানোরে রাতের আধাঁরে ঘাস মারা বিষ দিয়ে ৪ বিঘা জমি বোরো ধান পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ রাজশাহীতে পদ্মা নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মর্মান্তিক মৃ’ত্যু মা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মাহির লাবিব নড়াইল সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্রাইভেট হাসপাতাল অনার্স এসোসিয়েশনের পাল্টাপাল্টি সিদ্ধান্তে সীমাহীন ভোগান্তির স্বীকার সাধারণ রুগীরা,দেখার কেউ নেই রাজশাহীর দুর্গাপুরে মকবুল হত্যা মামলার প্রধান আসামি আলামিনসহ চারজন কক্সবাজারে গ্রেপ্তার তানোরে ফসলী জমি হ্রাস খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা রহমতে আলম হজ্ব কাফেলার হজ্ব প্রশিক্ষণ-২৫ অনুষ্ঠিত তানোরে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদযাপন সাঁথিয়ায় গৃহবধুকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

তানোরে ফসলী জমি হ্রাস খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : রবিবার, ১১ মে, ২০২৫
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

সোহেল রানা,রাজশাহী,প্রতিনিধি:

রাজশাহীর তানোরের অর্থনীতি প্রায় সম্পুর্ণ কৃষি নির্ভর। তবে নির্বিচারে ফসলি জমি নষ্টের কারণে খাদ্য উদ্বৃত্ত উপজেলায় খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক পরিচয়ের প্রভাবশালী ভুমিগ্রাসী চক্রের কৌশলের কাছে পরাস্থ হয়ে কৃষি জমির মালিকেরা অনেকটা বাধ্য হয়ে তাদের আবাদি জমিতে পুকুর খনন করতে দিচ্ছে।এছাড়াও কল-কারখানা ও বাড়িঘর নির্মানে নস্ট হচ্ছে একেরর পর একর তিন ফসলী জমি। প্রভাবশালীরা প্রথমে বিস্তীর্ণ ফসলি জমির মধ্যে অল্প জমি বাছাই করে সেখানে কৌশলে পুকুর করা শুরু করে। এর পর ওই পুকুরের কারণে আশপাশের জমিতে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। তখন ওই সব জরি মালিকেরা ফসল উৎপাদনে লোকশানে পড়ে।এতে তারা তাদের আবাদি জমি প্রভাবশালী ওই পুকুর খননকারীকে লীজ দিয়ে দিতে বাধ্য হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুকুর খননকারী বলেন, প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতা ও সাংবাদিকসহ সকলকে ম্যানেজ করতে বিঘাপ্রতি ৩০ হাজার টাকা খরচ করলেই অনায়াসে ফসলি জমিতে পুকুর খনন করা যায়।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হালনাগাদ তথ্যে জানা গেছে, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে রাজশাহীতে আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ ছিল এক লাখ ৯১ হাজার ৭৮০ হেক্টর। ২০২৪ সালে আবাদযোগ্য জমি দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৫৫ হাজার ৭৫৮ হেক্টর। অর্থাৎ ১৭ বছরে রাজশাহী জেলায় আবাদযোগ্য জমি কমেছে ৩৬ হাজার ২২ হেক্টর। ২০২৫ সালে এসে সেটি ৪০ হাজার হেক্টর হয়েছে। তবে এটি খাতা কলমে বাস্তবে এর দ্বিগুন পরিমাণ কৃষি জমি কমেছে।

স্থানীয়রা জানান,তানোরে বিগত ১০ বছরে কমেছে প্রায় ৬ হাজার বিঘা কৃষি জমিতে পুকুর খনন হয়েছে এবং কলকারখানা, হিমাগার ও আবাসিক ভবনের কারণে আরো বিপুল পরিমাণ কৃষি জমি নষ্ট হয়েছে। অভিজ্ঞ মহলের ভাষ্য, শিল্পায়ন হোক সেটা তারাও চাই, তবে ভাতের থালায় লাথি মেরে নয়। অর্থাৎ ফসলি জমি নস্ট করে নয়, পতিত বা এক ফসলি জমিতে করা হোক। সরকার প্রধানের নির্দেশ ফসলী জমি নষ্ট করে কোনো কিছুই করা যাবে না। কিন্ত্ত তানোরে প্রশাসনের রহস্যজনক ভুমিকায় ফসলি জমি নষ্টের হিড়িক পড়েছে।

স্থানীয় ভূমি অফিসের এক কর্মকর্তা জানান, উপজেলায় বিগত ১০-১৫ বছরে কমপক্ষে এক হাজার হেক্টর কৃষি জমিতে পুকুর খনন করা হয়েছে এবং হচ্ছে। কিন্তু জমির শ্রেণী পরিবর্তন না হওয়ায় কৃষি জমির খাজনা নিতে হচ্ছে। এতে সরকার বিপুল পরিমান রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কারণ কৃষি জমি প্রতি শতকে খাজনা মাত্র ২ টাকা এবং পুকুরের প্রতি শতকে খাজনা ৬০ টাকা। তিনি বলেন, প্রশাসন ও মিডিয়া ম্যানেজ করেই কৃষি জমিতে এসব অবৈধ পুকুর খনন করা হচ্ছে।

এবিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ বলেন, কৃষি জমিতে পুকুর প্রতিরোধ করা উপজেলা প্রশাসনের কাজ। এবিষয়ে তানোর ভূমি অফিসের কর্মকর্তা (তহসিলদার) জানান, জমির শ্রেণী পরিবর্তন না হলে কিছুই করনীয় নাই। কৃষি জমিতে পুকুর হলেও শ্রেণী পরিবর্তন না হওয়ায় কৃষি জমির খাজনা নিতে হয়। এক শতকে ৫৮ টাকা গচ্ছা। তবে কর্তৃপক্ষ কে এসব বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে, নতুন ভাবে রেকর্ড না হওয়া পর্যন্ত এনিয়মেই খাজনা আদায় হবে বলে মনে হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD