1. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  2. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  3. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
শেরপুরে বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা” কৃষকের মুখে হাসি লন্ডনে সংবর্ধিত হলেন ছাতকের ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান সুমন দলীয় ব্যানারে রাজনীতি করলেই বহিষ্কার: শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর বেরোবি প্রশাসন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ সফলে হাটহাজারীতে সংহতী সমাবেশ গণ মিছিল বাকলিয়ায় ওয়ার্ড অফিসে দুর্নীতি তথ্য সংগ্রহে সাংবাদিক হামলার শিকার ১লা মে দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালী শোভাযাত্রা:হাটহাজারী উপজেলা ও পৌরসভা শ্রমিক দল নড়াইলে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত নড়াইলে ধর্ষণের পর হত্যা, আসামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বেরোবিতে নাটোর জেলা সমিতির নেতৃত্ব: ফরিদ-মাহিন রায়পুরে মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন এর র‍্যালি ও আলোচনা সভা
শিরোনাম:
শেরপুরে বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা” কৃষকের মুখে হাসি লন্ডনে সংবর্ধিত হলেন ছাতকের ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান সুমন দলীয় ব্যানারে রাজনীতি করলেই বহিষ্কার: শিক্ষাঙ্গনে শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর বেরোবি প্রশাসন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ সফলে হাটহাজারীতে সংহতী সমাবেশ গণ মিছিল বাকলিয়ায় ওয়ার্ড অফিসে দুর্নীতি তথ্য সংগ্রহে সাংবাদিক হামলার শিকার ১লা মে দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালী শোভাযাত্রা:হাটহাজারী উপজেলা ও পৌরসভা শ্রমিক দল নড়াইলে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত নড়াইলে ধর্ষণের পর হত্যা, আসামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বেরোবিতে নাটোর জেলা সমিতির নেতৃত্ব: ফরিদ-মাহিন রায়পুরে মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন এর র‍্যালি ও আলোচনা সভা

হিমাগারে আলু মজুত করে বিপাকে রাজশাহীর চাষি ও ব্যবসায়ীরা

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ২৫ বার পড়া হয়েছে

 

এস আর,সোহেল রানা,রাজশাহী,প্রতিনিধিঃ
হিমাগারে আলু মজুত করে বিপাকে পড়েছেন রাজশাহীর চাষি ও ব্যবসায়ীরা। বাজারে অন্য সবজির দাম বেশি হলেও আলুর দাম তুলনামূলক কম। ফলে লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের।

খুচরা বাজারে প্রতিকেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ২৬ টাকা। একই আলু পাইকারি বাজারে ১৯ থেকে ২০ টাকা। চাষিদের উৎপাদন ও হিমাগারে সংরক্ষণের খরচের হিসাবে প্রতিকেজি আলুতে গড়ে লোকসান সাড়ে চার থেকে সাড়ে পাঁচ টাকা।

মৌসুমের শুরুতে হিমাগারে মজুত করার সময় যে দাম ছিল তার চেয়ে পাইকারি বাজারে বস্তাপ্রতি ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা কম দামে বিক্রি করতে হচ্ছে আলু। এমন দরপতনের কারণে হিমাগারগুলোয় বর্তমানে ভরা মৌসুমেও কৃষক ও ব্যবসায়ীর উপস্থিতি নেই বললেই চলে।

হিমাগার সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এবার আলুর দাম কম। হিমাগারে আলু নিতে আসছেন না অনেকে। এখন পর্যন্ত ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ আলু হিমাগারে পড়ে আছে।

কৃষি বিপণন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, জেলার সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ৩৬টি হিমাগারে আলু সংরক্ষণের সক্ষমতা রয়েছে ৮০ লাখ বস্তা ওজনের দিক দিয়ে যা ৪ লাখ ২৩ হাজার মেট্রিক টন। চলতি বছরের জুন-জুলাই ও আগস্ট এই তিন মাসে ১ লাখ ৭৩ হাজার ২২৪ টন আলু উত্তোলন করা হয়েছে। এখনো হিমাগারে পড়ে রয়েছে ৩ লাখ ৭৪ হাজার ২৪৩ টন আলু। তবে এই বিপুল পরিমাণ সংরক্ষিত আলু উত্তোলনের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ১৫ নভেম্বর।

চাষি, ব্যবসায়ী ও হিমাগার মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হিমাগারের খরচসহ প্রতি বস্তা (৬৫ কেজি) প্রকারভেদে আলুর খরচ পড়েছে ১ হাজার ২৫০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা। বর্তমান বাজারে আলু প্রতি বস্তা ১ হাজার ২০ থেকে ১ হাজার ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গড়ে বস্তাপ্রতি লোকসান গুনতে হচ্ছে ২৫০ টাকা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীতে কার্ডিনাল, ডায়মন্ড ও অ্যাস্টারিক্স জাতের আলু বেশি চাষ হয়। গত কয়েক বছর থেকেই বাড়ছে আলুর চাষ। ২০২০-২১ মৌসুমে জেলায় ৩৫ হাজার হেক্টর জমিতে আলুর চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়। ভালো দামের আশায় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ৩৬ হাজার ৬২৯ হেক্টর জমিতে চাষ হয় আলু। এসব জমি থেকে ৮ লাখ ৪০ হাজার টন উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও উৎপাদন হয় ৮ লাখ ৭৫ হাজার মেট্রিক টন।

তানোর উপজেলা যোগীশহ এলাকার আলু চাষি রেজাউল ইসলাম বলেন, প্রতিকেজি ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, অ্যাস্টারিক্স (লাল) জাতের আলু উৎপাদন খরচ পড়ে ১৫ টাকার বেশি। আর বাণিজ্যিকভাবে চাষকৃত আলুর উৎপাদন খরচ সাড়ে ১৬ থেকে ১৭ টাকা।

তিনি বলেন, প্রতি বছর ২০ বিঘা জমিতে আলুর চাষ করি। কোল্ড স্টোরেজে এখন আমার ১ হাজার ২০০ বস্তা আলু আছে। ২৫ টাকা কেজি বিক্রি করতে পারলে বাঁচতাম।

রাজশাহী কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু বকর বলেন, বাজারে ২৫ থেকে ২৬ টাকা বিক্রি হচ্ছে আলু। আর পাইকারিতে সাড়ে ১৯ থেকে ২০ টাকা। এ হলো আমাদের দেশের সমস্যা; সিন্ডিকেটের পকেটে যাচ্ছে চাষিদের টাকা।

তিনি বলেন, পর্যাপ্ত আলু চাষ হলেও চাহিদা আছে। কিন্তু বাজার ব্যবস্থাপনা ঠিক নেই। চাষিরা এ কারণেই লোকসানে পড়ছেন। কৃষকের এ সমস্যা সমাধানে আমরা সরকারি দপ্তরে জানিয়েছি।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোজদার হোসেন বলেন, রাজশাহীতে বাণিজ্যিকভাবে আলু সবচেয়ে বেশি চাষ হয়। বর্তমানে আলুর দাম কিছুটা কমে গেছে। এখনো দুইমাস সময় আছে আলুর দাম বাড়ার। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরে আলুর দাম কিছুটা বাড়ে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD