1. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  2. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  3. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০৫:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
শিরোনাম:

পাবনায় এএসআইয়ের বিরুদ্ধে দেড় লাখ টাকা নিয়ে আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০২২
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে

 

সাব্বির আহমেদ
পাবনা জেলা প্রতিনিধি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় এক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দেড় লাখ টাকা নিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত এক আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) পাবনা পুলিশ সুপার বরাবর এমন লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন হাজি জামাত আলী নামের ওই আসামির স্ত্রী আসমা খাতুন (৫৫)। হাজি জামাত আলী একটি হজ এজেন্সিতে কর্মরত এবং জমিসংক্রান্ত একটি মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি।

অভিযুক্ত ওই পুলিশ কর্মকর্তার নাম জাহিদুল ইসলাম। তিনি ভাঙ্গুড়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার (৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি হাজি জামাত আলীকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেন ভাঙ্গুড়া থানার এএসআই জাহিদুল ইসলাম।

এ সময় একজন পুলিশ সদস্যসহ তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলর জহুরুল ইসলাম। কিন্তু আসামি জামাত আলীকে থানায় না নিয়ে গিয়ে উপজেলার ভাঙ্গুড়া কবরস্থানসংলগ্ন একটি নির্জন স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁর কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা দাবি করেন ওই পুলিশ কর্মকর্তা। পরে কাউন্সিলর জহুরুলের মধ্যস্থতায় দেড় লাখ টাকা দিতে রাজি হন জামাত আলী।

কিছুক্ষণ পরেই কাউন্সিলর জহুরুল জামাত আলীর বাড়ি গিয়ে মোবাইল ফোনে জামাত আলীর সঙ্গে তাঁর স্ত্রীকে কথা বলিয়ে দেন। এরপর নগদ ৬০ হাজার টাকা ও অগ্রণী ব্যাংক বড়াল ব্রিজ শাখার ৯০ হাজার টাকার একটি চেক এনে দেন। তারপর সেখান থেকে জামাত আলীকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এরপর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন আসামি জামাত আলী। এ ঘটনায় মঙ্গলবার পাবনা পুলিশ সুপার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দেন জামাত আলীর স্ত্রী।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জাহিদুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘ভাই, আমি খুব ব্যস্ত আছি।’ এরপর তিনি কল কেটে দেন।
এ নিয়ে ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘তারা কী করেছে সেটা আমি জানি না। তারা তো আমার সামনে কিছু করেনি। আমি কীভাবে জানব?’ তবে আসামি জামাত আলীকে গ্রেপ্তারের সময় তিনি পুলিশের সঙ্গে ছিলেন বলে স্বীকার করেন।
অভিযোগের বিষয়ে ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশিদুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমি জেনেছি। তাঁর (এসআই) বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হলে পুলিশ বিভাগ অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD