1. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  2. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  3. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
নড়াইলে ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখমের অভিযোগ রংপুরের হরিজন পল্লীতে স্বাস্থ্য সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত নড়াইলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বি এন পি নেতা খুন রাজশাহীতে ড্যাবের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কর্মসূচি লালমনিরহাটে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে কোটি টাকার দুর্নীতি, এক বছরে ২৫ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ, ৪ বছরে লোপাট হতে পারে কোটি টাকা বর্ণাঢ্য আয়োজনে নড়াইলে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত শীতের আগমনে বাঘায় খেজুর গাছ প্রস্তুতে ব্যস্ত গাছিরা চারঘাটে পানির নিচে কৃষকের স্বপ্ন রাজশাহীতে ডিবি পরিচয়ে সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুটপাট চট্টগ্রা‌মে কৃষি সম্পর্কিত বামিস অ্যাপস ব্যবহার ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
শিরোনাম:
নড়াইলে ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখমের অভিযোগ রংপুরের হরিজন পল্লীতে স্বাস্থ্য সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত নড়াইলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বি এন পি নেতা খুন রাজশাহীতে ড্যাবের উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কর্মসূচি লালমনিরহাটে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে কোটি টাকার দুর্নীতি, এক বছরে ২৫ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ, ৪ বছরে লোপাট হতে পারে কোটি টাকা বর্ণাঢ্য আয়োজনে নড়াইলে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত শীতের আগমনে বাঘায় খেজুর গাছ প্রস্তুতে ব্যস্ত গাছিরা চারঘাটে পানির নিচে কৃষকের স্বপ্ন রাজশাহীতে ডিবি পরিচয়ে সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুটপাট চট্টগ্রা‌মে কৃষি সম্পর্কিত বামিস অ্যাপস ব্যবহার ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে কুপিবাতি

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২২
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

 

বিকাশ রায় বাবুল, নীলফামারী : এমন এক সময় ছিল যখন রাতের আঁধার কে দুর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল কুপি বাতি। যার ব্যবহার ছিল বাসা বাড়ী দোকান পাট সহ সর্বোত্রই। কিন্তু কালের বিবর্তনে ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে বহুল ব্যবহৃত এই কুপিবাতি।

গ্রামীন সমাজে নানা ধরনের কুপি বাতির প্রচলন ছিল। কোনটা ছিল মাটির, কোনটা কাঁচের , কোনটা বা পিতলের এমনকি কোনটা টিনের। আকারে ও প্রকারে এটি বড় ও ছোট হত। দাম ছিল প্রায় ৫-২০ টাকা পর্যন্ত । বড়গুলো বিভিন্ন অনুষ্ঠান এমনকি দোকানপাট এবং ছোটগুলো ব্যবহৃত হতো বাসাবাড়িতে।

এটি জ্বালানোর জন্য ব্যবহৃত হতো কেরোসিন তেল। আর আলোর তারতম্য ঘটানোর জন্য লাগত কাপরের ছোট- বড় টুকরা বা পাটের আঁশ। যাকে শৈল্তা বলা হতো।

এক সময় দেখা যেত গ্রামের মানুষজন হাটে যাওয়ার সময় ব্যাগের পাশাপাশি একটি করে বোতল নিয়ে যেত যেখানে কুপি বাতির জন্য ব্যবহৃত কেরোসিন তেল নিয়ে আসত।

আর গ্রামীন বধুরা রাতে জ্বালানোর জন্য এটিকে পরিষ্কার – পরিচ্ছন্ন ও ঠিকঠাক করে রাখত।

অন্যদিকে গ্রামাঞ্চলের বাজারে দেখা যেত দোকানিরা এটিকে একটি খুটির সাথে বেঁধে দোকান করত।

গ্রামীন জনপদের মানুষের অন্ধকার দুর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল এটি।

কিন্তু বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিদ্যুতের আবিস্কার ও ইলেকট্রিক অনেক উপকরণ (টর্চলাইট, এলইডি বাল্ব, সোলার প্যানেল)এর ফলে হারিয়ে গেছে বহুল ব্যবহৃত কুপিবাতি। যা সমাজের মানুষের কাছে বর্তমানে শুধুই স্মৃতি।

এ বিষয়ে কথা হলে লেবু চন্দ্র রায় (পোস্ট মাস্টার, পঞ্চগড়) বলেন, আমিও কুপিবাতি দিয়ে পড়াশোনা করেছিলাম। এটির কথা মনে হলে আমার আগেরকার কথা মনে পড়ে। এটির সাথে আমার জীবনের অনেক স্মৃতি জড়িত। তবে অদুর ভবিষ্যতে এটিকে দেখতে জাদুঘরে যেতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD