1. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  2. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  3. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভুয়া সাংবাদিকের দৌরাত্ম্য বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চায় রায়পুর প্রেসক্লাব রামেকে অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটের হামলায় আনসার সদস্য আহত, আটক ৩ তানোরে র‍্যাবের অভিযানে ইয়াবা ও ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার রায়পুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে ইউএনও’র অভিযান। প্রকৃতির নতুন সাজে শীতের আগমনী বার্তায় রুপবদল লালমনিরহাটে বিএনপির সদস্য সংগ্রহের দিন জনসভায় পরিনত, এ যেন দুলুর ম্যাজিক গ্রাম আদালত নারীর ন্যায়বিচার প্রাপ্তির সাশ্রয়ী পথ: জেলা প্রশাসক রাজশাহীতে ছাত্রী ধর্ষণের দায়ে প্রধান শিক্ষকের যাবজ্জীবন রাজশাহীতে র‍্যাবের অভিযানে ইয়াবা ও ট্যাপেন্টাডলসহ গ্রে’প্তার ২ রাজশাহীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
শিরোনাম:
ভুয়া সাংবাদিকের দৌরাত্ম্য বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চায় রায়পুর প্রেসক্লাব রামেকে অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটের হামলায় আনসার সদস্য আহত, আটক ৩ তানোরে র‍্যাবের অভিযানে ইয়াবা ও ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার রায়পুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে ইউএনও’র অভিযান। প্রকৃতির নতুন সাজে শীতের আগমনী বার্তায় রুপবদল লালমনিরহাটে বিএনপির সদস্য সংগ্রহের দিন জনসভায় পরিনত, এ যেন দুলুর ম্যাজিক গ্রাম আদালত নারীর ন্যায়বিচার প্রাপ্তির সাশ্রয়ী পথ: জেলা প্রশাসক রাজশাহীতে ছাত্রী ধর্ষণের দায়ে প্রধান শিক্ষকের যাবজ্জীবন রাজশাহীতে র‍্যাবের অভিযানে ইয়াবা ও ট্যাপেন্টাডলসহ গ্রে’প্তার ২ রাজশাহীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে কুপিবাতি

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৩২ বার পড়া হয়েছে

 

বিকাশ রায় বাবুল, নীলফামারী : এমন এক সময় ছিল যখন রাতের আঁধার কে দুর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল কুপি বাতি। যার ব্যবহার ছিল বাসা বাড়ী দোকান পাট সহ সর্বোত্রই। কিন্তু কালের বিবর্তনে ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে বহুল ব্যবহৃত এই কুপিবাতি।

গ্রামীন সমাজে নানা ধরনের কুপি বাতির প্রচলন ছিল। কোনটা ছিল মাটির, কোনটা কাঁচের , কোনটা বা পিতলের এমনকি কোনটা টিনের। আকারে ও প্রকারে এটি বড় ও ছোট হত। দাম ছিল প্রায় ৫-২০ টাকা পর্যন্ত । বড়গুলো বিভিন্ন অনুষ্ঠান এমনকি দোকানপাট এবং ছোটগুলো ব্যবহৃত হতো বাসাবাড়িতে।

এটি জ্বালানোর জন্য ব্যবহৃত হতো কেরোসিন তেল। আর আলোর তারতম্য ঘটানোর জন্য লাগত কাপরের ছোট- বড় টুকরা বা পাটের আঁশ। যাকে শৈল্তা বলা হতো।

এক সময় দেখা যেত গ্রামের মানুষজন হাটে যাওয়ার সময় ব্যাগের পাশাপাশি একটি করে বোতল নিয়ে যেত যেখানে কুপি বাতির জন্য ব্যবহৃত কেরোসিন তেল নিয়ে আসত।

আর গ্রামীন বধুরা রাতে জ্বালানোর জন্য এটিকে পরিষ্কার – পরিচ্ছন্ন ও ঠিকঠাক করে রাখত।

অন্যদিকে গ্রামাঞ্চলের বাজারে দেখা যেত দোকানিরা এটিকে একটি খুটির সাথে বেঁধে দোকান করত।

গ্রামীন জনপদের মানুষের অন্ধকার দুর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল এটি।

কিন্তু বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিদ্যুতের আবিস্কার ও ইলেকট্রিক অনেক উপকরণ (টর্চলাইট, এলইডি বাল্ব, সোলার প্যানেল)এর ফলে হারিয়ে গেছে বহুল ব্যবহৃত কুপিবাতি। যা সমাজের মানুষের কাছে বর্তমানে শুধুই স্মৃতি।

এ বিষয়ে কথা হলে লেবু চন্দ্র রায় (পোস্ট মাস্টার, পঞ্চগড়) বলেন, আমিও কুপিবাতি দিয়ে পড়াশোনা করেছিলাম। এটির কথা মনে হলে আমার আগেরকার কথা মনে পড়ে। এটির সাথে আমার জীবনের অনেক স্মৃতি জড়িত। তবে অদুর ভবিষ্যতে এটিকে দেখতে জাদুঘরে যেতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD