1. info@www.janatarkatha24.com : admin :
  2. emon@frilix.com : Emon Hasan : Emon Hasan
  3. editormrahman80@gmail.com : Mizanur Rahman : Mizanur Rahman
  4. wpapitest@config.com : wpapitest :
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ০২:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
তানোরে সুদের টাকা দিতে না পেরে ভুটভুটি চালকের আত্মহত্যা, সুদ কারবারি গ্রেপ্তার রাজশাহী দুর্গাপুর স্ত্রী হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার বেরোবিতে ইনকিলাব মঞ্চের নেতৃত্বে জাহিদ-মেহেদী জলদস্যুতা নানামূখী অপরাধীদের ঈদ উপহার বিশেষ মতবিনিময় সভা :র‌্যাব-৭ পুঠিয়ায় পুকুর মাফিয়ার হামলা: সাংবাদিকদের ক্যামেরা ছিনতাই, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার হস্তক্ষেপে উদ্ধার গোদাগাড়ীতে ২ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার নবদিগন্ত যুব কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা সম্পন্ন ঝিনাইগাতীতে ১০ কিলো সড়ক সংস্কারে হাজারো মানুষের দুর্ভোগের অবসান সাঁথিয়ায় ঘুমন্ত ছেলেকে বাঁশ কাটতে ডাকেন বাবা, ক্ষিপ্ত হয়ে কুপিয়ে হত্যা তানোরে ব্যবসায়ীদের দখলে হিমাগার বিপাকে কৃষক
শিরোনাম:
তানোরে সুদের টাকা দিতে না পেরে ভুটভুটি চালকের আত্মহত্যা, সুদ কারবারি গ্রেপ্তার রাজশাহী দুর্গাপুর স্ত্রী হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতার বেরোবিতে ইনকিলাব মঞ্চের নেতৃত্বে জাহিদ-মেহেদী জলদস্যুতা নানামূখী অপরাধীদের ঈদ উপহার বিশেষ মতবিনিময় সভা :র‌্যাব-৭ পুঠিয়ায় পুকুর মাফিয়ার হামলা: সাংবাদিকদের ক্যামেরা ছিনতাই, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার হস্তক্ষেপে উদ্ধার গোদাগাড়ীতে ২ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার নবদিগন্ত যুব কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা সম্পন্ন ঝিনাইগাতীতে ১০ কিলো সড়ক সংস্কারে হাজারো মানুষের দুর্ভোগের অবসান সাঁথিয়ায় ঘুমন্ত ছেলেকে বাঁশ কাটতে ডাকেন বাবা, ক্ষিপ্ত হয়ে কুপিয়ে হত্যা তানোরে ব্যবসায়ীদের দখলে হিমাগার বিপাকে কৃষক

আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে কুপিবাতি

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশিত : শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২২
  • ২৫ বার পড়া হয়েছে

 

বিকাশ রায় বাবুল, নীলফামারী : এমন এক সময় ছিল যখন রাতের আঁধার কে দুর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল কুপি বাতি। যার ব্যবহার ছিল বাসা বাড়ী দোকান পাট সহ সর্বোত্রই। কিন্তু কালের বিবর্তনে ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে বহুল ব্যবহৃত এই কুপিবাতি।

গ্রামীন সমাজে নানা ধরনের কুপি বাতির প্রচলন ছিল। কোনটা ছিল মাটির, কোনটা কাঁচের , কোনটা বা পিতলের এমনকি কোনটা টিনের। আকারে ও প্রকারে এটি বড় ও ছোট হত। দাম ছিল প্রায় ৫-২০ টাকা পর্যন্ত । বড়গুলো বিভিন্ন অনুষ্ঠান এমনকি দোকানপাট এবং ছোটগুলো ব্যবহৃত হতো বাসাবাড়িতে।

এটি জ্বালানোর জন্য ব্যবহৃত হতো কেরোসিন তেল। আর আলোর তারতম্য ঘটানোর জন্য লাগত কাপরের ছোট- বড় টুকরা বা পাটের আঁশ। যাকে শৈল্তা বলা হতো।

এক সময় দেখা যেত গ্রামের মানুষজন হাটে যাওয়ার সময় ব্যাগের পাশাপাশি একটি করে বোতল নিয়ে যেত যেখানে কুপি বাতির জন্য ব্যবহৃত কেরোসিন তেল নিয়ে আসত।

আর গ্রামীন বধুরা রাতে জ্বালানোর জন্য এটিকে পরিষ্কার – পরিচ্ছন্ন ও ঠিকঠাক করে রাখত।

অন্যদিকে গ্রামাঞ্চলের বাজারে দেখা যেত দোকানিরা এটিকে একটি খুটির সাথে বেঁধে দোকান করত।

গ্রামীন জনপদের মানুষের অন্ধকার দুর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল এটি।

কিন্তু বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিদ্যুতের আবিস্কার ও ইলেকট্রিক অনেক উপকরণ (টর্চলাইট, এলইডি বাল্ব, সোলার প্যানেল)এর ফলে হারিয়ে গেছে বহুল ব্যবহৃত কুপিবাতি। যা সমাজের মানুষের কাছে বর্তমানে শুধুই স্মৃতি।

এ বিষয়ে কথা হলে লেবু চন্দ্র রায় (পোস্ট মাস্টার, পঞ্চগড়) বলেন, আমিও কুপিবাতি দিয়ে পড়াশোনা করেছিলাম। এটির কথা মনে হলে আমার আগেরকার কথা মনে পড়ে। এটির সাথে আমার জীবনের অনেক স্মৃতি জড়িত। তবে অদুর ভবিষ্যতে এটিকে দেখতে জাদুঘরে যেতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
Copyright © 2024 Frilix Group
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD